কোপেনহেগেন আকর্ষণীয় দেখার জন্য। কোপেনহেগেনে কী দেখবেন – প্রধান আকর্ষণ

শহরের ইতিহাস

হাভানের ছোট্ট গ্রামটি দ্বাদশ শতাব্দীতে আধুনিক কোপেনহেগেনের সাইটে উপস্থিত হয়েছিল এবং ইতিমধ্যে 1167 সালে এখানে একটি দুর্গ এবং একটি দুর্গযুক্ত শহর নির্মিত হয়েছিল। ভবিষ্যতের ডেনিশ রাজধানীটি 1254 সালে তার প্রথম শহর সুবিধা পেয়েছিল। 1416 সালে, পোমেরানিয়ার রাজা এরিক কোপেনহেগেন জয় করেছিলেন এবং 1433 সালে এটিকে তাঁর আবাসস্থলে পরিণত করেছিলেন।

রাজধানীর ইতিহাসে অনেক জটিল সময় হয়েছে। এর মধ্যে একটি হ’ল 1534-1536 সালে কাউন্টের যুদ্ধের সময় অবরোধ, তারপরে তুলনামূলকভাবে শান্ত শতাব্দী। ইতিমধ্যে 1658-1659 সালে, শহরটি সুইডিশদের সাথে লড়াই করেছিল এবং 1728 সালে কোপেনহেগেন আগুন লেগেছিল, এতে রাজধানীর চতুর্থ অংশ পুড়ে যায়।

19 শতকের শুরুতে কোপেনহেগেনের দুঃখজনক ঘটনাও চিহ্নিত হয়েছিল। 1801 সালে সমুদ্র যুদ্ধ, 1807 সালে ব্রিটিশদের বোমা হামলা – পুরানো দুর্গ, ভবন এবং বুলেভার্ড ধ্বংস করা হয়েছিল। তবে এটি পুঁজিটিকে নতুন দুর্গ তৈরি এবং সক্রিয় সাংস্কৃতিক বিকাশের একটি সময়ের অভিজ্ঞতা থেকে বাধা দেয়নি, যা ইতিহাসে ডেনমার্কের স্বর্ণযুগ হিসাবে পরিচিত as

ইতিমধ্যে বিংশ শতাব্দীতে কোপেনহেগেন এর বিকাশের শীর্ষে রয়েছে experien এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও শিল্পকেন্দ্র, যা ডেনমার্ক নিরপেক্ষতার অবস্থান বেছে নিয়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় এর উপস্থিতি এবং গুরুত্ব বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছিল। শহরটি ক্রমবর্ধমান এবং বিকাশ অব্যাহত রেখেছে, স্ক্যান্ডিনেভিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।

২০১৩ সালে, ব্রিটিশ ম্যাগাজিন মনোকল অনুকূল জীবনযাত্রার শহরগুলিকে স্থান দিয়েছে। এই তালিকায় প্রথম স্থান নিয়েছে কোপেনহেগেন।

কোপেনহেগেন ল্যান্ডমার্কস

আকাশে তারার চেয়ে কোপেনহেগেনের মানচিত্রে কম আকর্ষণ নেই। প্রত্যেকের একটি দুর্দান্ত গল্প আছে। অবশ্যই, রাজধানীর অতিথিরা যতটা সম্ভব আকর্ষণীয় জায়গা দেখতে চান। নিবন্ধ থেকে আপনি 2 দিনের মধ্যে কোপেনহেগেনে কী দেখতে পাবেন তা জানতে পারবেন।

জনসংখ্যা

স্থানীয় বাসিন্দার সংখ্যা বিবেচনায়, কোপেনহেগেন ডেনমার্কে প্রথম এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলির মধ্যে শীর্ষস্থানীয় এক স্থান। রাজধানী ডেনমার্কে গণ অভিবাসন দুটি তরঙ্গ অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে, যা ১৯৯০ সালে এবং একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দশকে ঘটেছিল। এই মুহুর্তে, কোপেনহেগেনের স্থানীয় বাসিন্দাদের সিংহভাগই ডেনস – 96%। এর পরে রয়েছে জার্মান, সুইডিশ, নরওয়েজিয়ান, আইসল্যান্ডার, ডাচ এবং অন্যান্য জাতীয়তা।

ডেনমার্ক জাতীয় জাদুঘর

কোপেনহেগেনে অবস্থিত, ডেনমার্কের জাতীয় যাদুঘর যেখানে আপনি এটি উপলব্ধি না করেও কয়েক ঘন্টা ব্যয় করতে পারেন। জাদুঘরটি বিশাল সংখ্যক নিদর্শন প্রদর্শন করে যা ডেনমার্কের সমৃদ্ধ অতীত সম্পর্কে বলে।

ভাইকিং যুগটি খুব ভালভাবে কভার করা হয়েছে, এতে পর্যটকরা বিশেষভাবে আগ্রহী। ট্রুন্ডহোলম থেকে সোলার ক্যারেজটি পরীক্ষা করে দেখতে ভুলবেন না Be

এই ছোট ভাস্কর্যটি খ্রিস্টপূর্ব ১৪০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে প্রাপ্ত একটি ঘোড়াটির একটি ব্রোঞ্জের মূর্তি যা সূর্যের চিত্রিত করে একটি গিল্ডেড ডিস্ক টানছে is স্ক্যান্ডিনেভিয়ান পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, সূর্য ঠিক এইরূপে অশ্বারোহণে চলে যায় – একটি divineশিক ঘোড়া দ্বারা “ট্যাড”।

ঠিকানা: ন্যাশনালমুসেট, ন্য ওয়েস্টারগেইড, কাবেনভন কে, Дания।

প্রকৃতি

ডেনমার্কের রাজধানীটির প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক দৃশ্যটি সাগর বা সমুদ্রের উত্তর উপকূলে অবস্থিত কোনও ইউরোপীয় শহরের ল্যান্ডস্কেপ থেকে খুব বেশি আলাদা নয়। প্রচুর অভ্যন্তরীণ নৌপথ, খাল রাস্তায় কাটা, কোপেনহেগেনকে কিছুটা আমস্টারডামের মতো দেখায়। কিছুটা পাহাড়ী অঞ্চল ইউরোপীয়দের চোখের সাথে পরিচিত গাছ এবং গুল্মগুলির সাথে রেখাযুক্ত।

পার্থক্য, সম্ভবত, শুধুমাত্র প্রকৃতির প্রতি ডেনসের মনোভাবের মধ্যে। এগুলি কেবল পরিবেশে আচ্ছন্ন, তাই উদ্যানগুলিতে বা উদ্যানগুলিতে নয়, যা কোপেনহেগেনে এবং গলিগুলিতে পর্যাপ্ত a এমনকি পুকুরগুলি ennobled হয়, এবং কিছু এখনও ঝর্ণা দিয়ে সজ্জিত করা হয় (ফ্রেডেরিক্সবার্গে আছে) তবে সর্বোপরি, কোপেনহেগেনস আমাদের ছোট ভাইদের পছন্দ করে। প্রাণীজগতের অনেক প্রতিনিধি অলঙ্ঘনীয় হিসাবে বিবেচিত হয়, তাই শহরে বাসকারী সমস্ত জীবজন্তু (ইঁদুর, ইঁদুর এবং অন্যান্য ক্ষতিকারক নগরবাসী ব্যতীত) রাজধানীতে স্বাচ্ছন্দ্য এবং নিরাপদ বোধ করে। এবং আপনি শহরে মালিকবিহীন কুকুর এবং বিড়াল পাবেন না: সবকিছুই কারও নিজস্ব এবং বিশেষ চিপস রয়েছে।

ন্যাভন বাঁধ

রাশিয়ান অনুবাদ অনুবাদ “nyhavn” এর অর্থ “নতুন বন্দর”। এই historicতিহাসিক ছদ্মবেশটি 17 তম শতাব্দীর খালের পাশেই, যেখানে কাঠের পুরানো জাহাজগুলি এখনও ডক করে।

এটি এখন বিশ্বাস করা শক্ত, তবে এটির বেশিরভাগ অস্তিত্বের জন্য এটি ছিল শহরের সবচেয়ে অবিশ্বাস্য অঙ্গ।

আজকাল নিহাভন গ্রীষ্মে এক কাপ কফি বা বিয়ার উপভোগ করার জন্য অন্যতম সেরা জায়গা হয়ে উঠেছে।

খালের দু’পাশে লম্বা, আঁকা ঘর আছে যা 1600s থেকে 1700 এর দশক পর্যন্ত রয়েছে, যার নিচতলা এখন বার, রেস্তোরাঁ এবং আউটডোর সিটিং সহ ক্যাফে দ্বারা দখল করা। এখানে সাহিত্যের দর্শনীয় স্থানগুলিও রয়েছে: হান্স ক্রিশ্চান অ্যান্ডারসন বিভিন্ন সময়ে ট্যাবলেট সহ চিহ্নিত 18, 20 এবং 67 নম্বর বাড়িতে থাকতেন।

ঠিকানা: ন্যাহাভন, কাবেনভেন কে, Дания।

কোপেনহেগেন যাদুঘর এবং স্থাপত্য দর্শনীয় স্থান

ডেনমার্কের রাজধানী এটির সংগ্রহশালাগুলির জন্য সুপরিচিত: শহরটিতে থিম্যাটিকগুলি সহ কয়েক ডজন আকর্ষণীয় প্রদর্শনী রয়েছে।

বৃহত্তম ক্রিশ্চিয়ানবার্গের রাজকীয় বাসভবনের বিপরীতে প্রিন্স ফ্রেডরিকের প্রাসাদে ডেনমার্কের জাতীয় জাদুঘর। এটিতে ডেনমার্কের বিভিন্ন অঞ্চল এবং অন্যান্য দেশ থেকে historicalতিহাসিক প্রদর্শন রয়েছে – প্রায় সারা পৃথিবী থেকে: প্রাগৈতিহাসিক, মধ্যযুগীয় এবং পরবর্তী সময়ে ধ্বংসাবশেষ এবং বিরল সন্ধান, যা বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকরা দেখতে আসে।

কোপেনহেগেনের অনেক অতিথি কারখানা বার্গার বিয়ার যাদুঘরটির সাথে পরিচিত, যা ব্রোয়ারির অঞ্চলে অবস্থিত। বিয়ার উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত সরঞ্জাম ও ডিভাইসগুলি দর্শকদের জন্য প্রদর্শিত হয়: স্টিম ইঞ্জিন, ব্যারেল, বয়লার পাশাপাশি বিয়ার, পোশাক এবং ব্রুয়ারি শ্রমিকের জুতো পরিবহনের জন্য রেট্রো গাড়ি। অবশ্যই, ভ্রমণে স্বাদগ্রহণ অন্তর্ভুক্ত।

সর্বাধিক মূল এবং কখনও কখনও হতবাক প্রদর্শনগুলির সন্ধানে, আপনি রিপ্লে যাদুঘরটি দেখতে পারেন, যা শহরের একেবারে কেন্দ্রে অবস্থিত – টাউন হলের বিপরীতে। বিভিন্ন বিচ্যুতির চিত্রগুলি সেন্ট পিটার্সবার্গ কুনস্টকামেরার প্রদর্শনের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ; বিভিন্ন দেশ থেকে বহিরাগত ডিভাইসগুলিও এখানে সংগ্রহ করা হয়।

রিপলির ফান পাস কম্বো টিকিট আপনাকে একবারে 4 টি যাদুঘর দেখার অনুমতি দেয় – রিপলির বিশ্বাস করুন বা না! যাদুঘর, হান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসন যাদুঘর, গিনেস মিউজিয়াম অফ রেকর্ডস এবং দ্য মাইস্টিক এক্সপ্লোরেটর মিউজিয়াম অফ হরর:

ইতিমধ্যে বর্ণিত রুটের বাইরে কোপেনহেগেনের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থাপত্য দর্শনীয় স্থানগুলি হল দুর্গ এবং প্রাসাদ। শহরের অভ্যন্তরে ক্রিশ্চিয়ানবার্গ এবং অ্যামালিনবার্গ রয়েছে। বহির্মুখী ভ্রমণের অংশ হিসাবে, আপনি কোপেনহেগেনের নিকটে অবস্থিত ক্রোনবার্গ, ফ্রেডেরিক্সবার্গ, ফ্রেডেনসবার্গের দুর্গগুলি দেখতে পারেন।

খ্রিস্টানবার্গ প্রাসাদ

খ্রিস্টানবার্গ প্রাসাদ।

স্লটশলম্যান দ্বীপে অবস্থিত, ক্রিশ্চিয়ানবার্গ প্যালেস এখন ডেনিশ সংসদ, ডেনিশ সুপ্রিম কোর্ট এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। ডেনিশ রাজপরিবার এবং ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী প্রাসাদের অলঙ্কৃত হলগুলি সরকারী অনুষ্ঠানের জন্য এবং বিদেশী রাষ্ট্রপতিদের জন্য ব্যবহার করেন use প্রাসাদের হাইলাইটটি হ’ল গ্রেট হলটি, 40 মিটার দীর্ঘ, যা 400 জন অতিথির থাকার ব্যবস্থা করতে পারে। ক্রিশ্চিয়ানবার্গ সফরে, আপনি প্রাসাদের মাঠে 1767 সালে নির্মিত রাইডিং স্কুল এবং ছোট কোর্ট থিয়েটারও দেখতে পাবেন।

ঠিকানা: খ্রিস্টানবার্গ প্যালেস, প্রিন্স জর্জেন গার্ড, কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক।

আমি সেখানে কিভাবে প্রবেশ করব

রাশিয়ান শহরগুলি কোপেনহেগেন (মস্কো থেকে অ্যারোফ্লাট, মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গ এবং ক্যালিনিনগ্রাদ থেকে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান এয়ারলাইন্স (এসএএস) এর সরাসরি উড়ানের মাধ্যমে সংযুক্ত, যা মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গে বা ক্যালিনিনগ্রাদে সংযোগের সাথে আপনি ডেনিশে যেতে পারেন যে কোনও রাশিয়ান শহর থেকে রাজধানী। এছাড়াও, আপনি ইউরোপের যে কোনও বিমানবন্দরে স্থানান্তর নিয়ে কোপেনহেগেনে যেতে পারেন – এই বিকল্পগুলির নীচে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

• চেক এয়ারলাইনস (প্রাগ): মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গ, ইয়েকাটারিনবুর্গ, কাজান, রোস্তভ-অন-ডন, সামারা, উফা, পারম।
• লুফথানসা (ফ্রাঙ্কফুর্ট আমি প্রধান): মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গ, নিঝনি নোভগোড়ড, সামারা।
• অস্ট্রিয়ান এয়ারলাইনস (ভিয়েনা): মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গ, রোস্তভ-অন-ডন, ক্র্যাসনোদার।
• ফিন্নায়ার (হেলসিঙ্কি): মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গ, ইয়েকাটারিনবুর্গ।
• আলিটালিয়া (রোম): মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গ, ইয়েকাটারিনবুর্গ।
• এয়ার ফ্রান্স (প্যারিস): মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গ।
• কেএলএম (আমস্টারডাম): মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গে।
• ব্রাসেলস এয়ারলাইনস (ব্রাসেলস): মস্কো।
• নরওয়েজিয়ান (অসলো): সেন্ট পিটার্সবার্গ।
• সুইস (জুরিখ): মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গ।
• এয়ার বাল্টিক (রিগা): মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গ, ক্যালিনিনগ্রাদ।
• এস্তোনীয় এয়ার (টালিন): মস্কো, সেন্ট পিটার্সবার্গ।

শহরের কেন্দ্র থেকে খুব দূরে, মাত্র 8 কিলোমিটার দূরে, কোপেনহেগেনের কাস্ট্রাপ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যেখানে রাশিয়া এবং অন্যান্য ইউরোপীয় দেশগুলি থেকে সমস্ত ফ্লাইট আসে। পর্যটকরা পরিবহনের বিভিন্ন উপায়ে এটি পান: মেট্রো, বাস, বৈদ্যুতিক ট্রেন এবং ট্যাক্সি বিমানবন্দরে নিজেই, প্রতিটি টার্মিনালে অনেকগুলি ট্যাক্সি রয়েছে। পরিবর্তে, 15 মিনিটের ব্যবধানের সাথে টার্মিনালের মধ্যে ফ্রি শাটল বাস চলাচল করে। 5 নম্বর বাসও রয়েছে, যা যাত্রী নেয় এবং কোপেনহেগেনের কেন্দ্র হয়। এটিতে একটি শিলালিপি সিটি সেন্টার রয়েছে, যা এটি অন্যান্য রুটের সাথে বিভ্রান্ত হতে দেয় না। 5 নম্বরের বাসে ভ্রমণের সময় প্রায় আধা ঘন্টা, এবং প্রস্থান ব্যবধানটি 10-15 মিনিটের হয়। ট্রেনগুলি একই বিরতিতে চলতে থাকে তবে ভ্রমণের সময়টি খুব কম। বিমানবন্দর থেকে যাত্রীবাহী ট্রেনগুলি কেবল 15 মিনিটের মধ্যে কোপেনহেগেন কেন্দ্রীয় স্টেশন পৌঁছে যায়। ট্রেনগুলি টার্মিনাল 3 এর দ্বিতীয় প্ল্যাটফর্মে পৌঁছায় কখনও কখনও এটি ভিড়ের সময় ভিড় করে। একই টার্মিনাল 3 এর শেষে, একটি মেট্রো স্টেশন রয়েছে, সেখান থেকে ট্রেনগুলি দিনের সময়কালে প্রতি 4-6 মিনিট এবং রাতের 15-30 মিনিটের ব্যবধানে ছেড়ে যায়। বিমানবন্দরে মেট্রো যাত্রার সময়কাল ট্রেন যাত্রার সমান, কেবল 15 মিনিট।

কীভাবে স্টকহোম থেকে কোপেনহেগেনে যাবেন

ভৌগোলিকভাবে ডেনমার্কের রাজধানীটি উপসাগরে অবস্থিত যা স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলিকে জার্মানি এবং পোল্যান্ড থেকে পৃথক করে। এই কারণে কোপেনহেগেনের সহজ অ্যাক্সেস সহ নিকটতম প্রধান শহরগুলি হ’ল স্টকহোম, অসলো এবং হামবুর্গ। নেদারল্যান্ডস এবং বেলজিয়াম এছাড়াও ডেনমার্কের নিকটে অবস্থিত, যা এই দেশগুলির প্রধান শহরগুলি থেকে কোপেনহেগেন অ্যাক্সেসকে সহজ করে তোলে।

ডেনমার্কের সর্বাধিক প্রচলিত একটি পথ হল স্টকহোম থেকে কোপেনহেগেন। ডেনমার্ক এবং সুইডেনের প্রায় সীমান্তে অবস্থিত, কোপেনহেগেন, মাল্মার সাথে, দুটি দেশের মধ্যে একটি সংযোগকারী শহর হিসাবে কাজ করে। দুটি শহর ইউরোপের দীর্ঘতম সেতুগুলির অন্যতম বিখ্যাত ওরেসুন্ড ব্রিজের সাথে যুক্ত are

তবুও, সুইডেনের রাজধানী থেকে ডেনমার্কের রাজধানী যাওয়ার পথটি প্রায় 500 কিলোমিটারের বেশি নয় close সেখানে পৌঁছানোর দ্রুততম পথটি বিমানের মাধ্যমে হয় এবং যাত্রায় প্রায় 1.5 ঘন্টা সময় লাগে। স্টকহোম থেকে কোপেনহেগেন প্লেনে যাতায়াত কেবল দ্রুত এবং আরামদায়ক নয়, বাজেটিকও। কিছু বিমান সংস্থা যেমন স্টার্লিং, এসএএস, মালমা এভিয়েশন, নরওয়েজিয়ান কখনও কখনও কেবল পেনির জন্য বিমান চালায়। প্রাক কেনা টিকিটের দাম 20-30 ইউরোর মধ্যে থাকতে পারে, যখন তাদের জন্য স্বাভাবিক দাম 40-60 ইউরো এবং আরও বেশি।

সুইডিশ থেকে ডেনিশ রাজধানীতে যাওয়ার আরেকটি উপায় হ’ল সুইবুস এক্সপ্রেস সংস্থাটির আরামদায়ক বাস with ভাড়া প্রায় বিমানের টিকিটের সমান, অর্থাৎ প্রায় 40-60 ইউরো, তবে যাত্রায় কমপক্ষে 9.5 ঘন্টা সময় লাগে। স্টকহোম-কোপেনহেগেন রুটে বাসগুলি দিনে 2-3 ট্রিপ করে।

এই রুটে চলাচলকারী হাই-স্পিড ট্রেনগুলিও রয়েছে। এই ট্রেনগুলিতে ভ্রমণের সময়টি প্রায় 5 ঘন্টা। ফ্লাইটের সময়, বুকিংয়ের শর্ত এবং গাড়ির ক্লাসের উপর নির্ভর করে টিকিটের দাম 100 এবং 200 ইউরো পর্যন্ত।

দেখে মনে হবে এই দুটি শহরের মধ্যে সরাসরি ফেরি হওয়া উচিত, তবে এ জাতীয় কোনও ফ্লাইট নেই। স্টকহোম থেকে যাত্রীরা কোপেনহেগেনে ফেরি নিতে চাইলে তাদের সাধারণত ওসো যেতে হয় এবং সেখান থেকে একটি যাত্রীবাহী জাহাজে ডেনমার্কের রাজধানী যেতে হয়।

আরও দুঃসাহসিক ভ্রমণকারীরা ব্যক্তিগত পরিবহণের মাধ্যমে এই দূরত্বটি coverেকে রাখতে পছন্দ করেন। এই ক্ষেত্রে, আপনার রাস্তাটি বরাবর টোল প্যাসেজ আছে তা বিবেচনা করা দরকার। উদাহরণস্বরূপ, মালমা থেকে কোপেনহেগেন পর্যন্ত একটি সেতুর মোটর চালকদের জন্য প্রায় 43 ইউরো এবং মোটরসাইকেল চালকদের জন্য প্রায় 23 ইউরো খরচ হয়।

কীভাবে ওসলো থেকে কোপেনহেগেন যাবেন

ডেনমার্ক ঠিক পাশেই অবস্থিত হওয়ায় স্ক্যান্ডিনেভিয়া ভ্রমণকারী অনেক পর্যটক কোপেনহেগেনও দেখতে চান। বিশেষত, নরওয়ের রাজধানী থেকে, কোপেনহেগেনের সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহনটি ফেরি দ্বারা। এটি কেবল ভ্রমণের জন্য একটি আরামদায়ক এবং দ্রুত উপায় নয়, তবে বেশ সস্তারও।

ওসলো থেকে প্রতিদিন কোপেনহেগেন থেকে সরাসরি স্ক্যান্ডিনেভিয়ার পার্ল, কালার লাইন, ডিএফডিএস সিওয়ে এবং আরও কিছু সহ প্রেরণকারী অনেকগুলি জাহাজ রয়েছে। ভ্রমণের সময় ফ্লাইটের উপর নির্ভর করে প্রায় 15-17 ঘন্টা সময় নিতে পারে। ফেরি পরিষেবা কেবল কোপেনহেগেন এবং অসলো-এর মধ্যেই বিকাশ লাভ করে না, ডেনমার্কের উত্তরের বন্দরগুলি – হির্তশালস এবং ফ্রেডেরিক্সভান থেকেও জাহাজগুলি ছেড়ে যায়। ফেরি দিয়ে এ জাতীয় ভ্রমণের ব্যয়টি কার্যত 50 থেকে 100 এবং আরও বেশি ইউরোর হয়ে বিমানের ফ্লাইটের সমান, কোম্পানির উপর নির্ভর করে, প্রস্থানের সময়, টিকিট কেনার জায়গা এবং কেবিনগুলির শ্রেণি।

বিমানের মাধ্যমে এই রুটটি অনুসরণ করা আরও অনেক সুবিধাজনক এবং দ্রুত হবে তবে এই ক্ষেত্রে ফেরিটি সবচেয়ে পছন্দসই পদ্ধতি। ব্যয় প্রায় সমান, তবে, ফেরিটি কেবিন, খাবার, বিনোদন এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা সরবরাহ করে যা প্রচুর ইতিবাচক নৌযানের অভিজ্ঞতা ছাড়বে। তদুপরি, কোপেনহেগেন বিমানবন্দর, যা কেন্দ্রের একেবারে নিকটে, এর বিপরীতে, অসলো বিমানবন্দর শহর থেকে অনেক দূরে অবস্থিত, যার অতিরিক্ত ব্যয়।

কিছু পর্যটক ট্রান্সপোর্টের আরও আরামদায়ক রূপ হিসাবে ট্রেনে ভ্রমণ পছন্দ করেন। সময়ের নিরিখে, অনেক ট্রেন ফেরির চেয়ে দ্রুত আসে এবং যাত্রায় প্রায় 8.5 ঘন্টা সময় লাগে। তবে, এই জাতীয় উচ্চ-গতির ট্রেনগুলির জন্য রেলওয়ের টিকিটের দাম 100 থেকে 200 এবং আরও বেশি ইউরো হতে পারে। কোপেনহেগেন থেকে অসলো এবং এর বিপরীতে কোনও সরাসরি ট্রেন নেই, তবে সুইডেনের শহর গোথেনবার্গ হয়ে ট্রেন রয়েছে। এছাড়াও এই রুটে সুইডিশ সংস্থা এসজে-র বিশেষ ট্রেন রয়েছে, যা মালমা দিয়ে অনুসরণ করে ö এই জাতীয় রুটের জন্য কেবলমাত্র একটি টিকিট রয়েছে, তবে দুটি ট্রেন রয়েছে। বগির শ্রেণীর উপর নির্ভর করে এই জাতীয় ট্রেনের ভাড়া 40 ইউরো এবং আরও অনেক থেকে শুরু হতে পারে can

হামবুর্গ থেকে কোপেনহেগেন কিভাবে যাবেন

ডেনমার্ক জার্মানি সংলগ্ন, তাই বিভিন্ন ধরণের পরিবহন হ্যামবার্গ, ড্যাসেল্ডার্ফ, বার্লিন এবং অন্যান্য শহর থেকে কোপেনহেগেনে অনুসরণ করে। ডেনমার্কের খুব কাছেই, অন্যান্য জার্মান শহরগুলির মতো নয়, হামবুর্গটি অবস্থিত, এটি কেবল 380 কিলোমিটার দূরে।

বহু পর্যটক ট্রেনে করে হামবুর্গ-কোপেনহেগেন রুট ভ্রমণ করে। উদাহরণস্বরূপ, হামবুর্গের মূল রেলস্টেশন থেকে প্রায়শই কোপেনহেগেন যাওয়ার সরাসরি ট্রেন রয়েছে, যা ফেরি দিয়ে সমুদ্রের পাশ দিয়ে যায়। এটি একটি বরং আকর্ষণীয় ভ্রমণ, কারণ ফেরি চলার সময়, যাত্রীরা জাহাজের চারপাশে চলাচল করতে এবং ডেকে সমস্ত সুবিধা উপভোগ করতে পারে। এর মধ্যে ক্যাফে, রেস্তোঁরা, মুদ্রা বিনিময় অফিস ইত্যাদি রয়েছে। এছাড়াও, ফেরিটির ডেকের যাত্রীরা সমুদ্রের একটি দুর্দান্ত দৃশ্য রয়েছে। এই জাতীয় ট্রেনের টিকিটের দাম ক্রয়ের তারিখের উপর নির্ভর করে। যদি টিকিট অগ্রিম কেনা হয়, উদাহরণস্বরূপ এক মাস আগে, তবে এটির জন্য প্রায় 30-40 ইউরোর ব্যয় হবে, এবং যদি ট্রিপ করার আগে অবিলম্বে, তবে প্রায় 80-90 ইউরো।

তদুপরি, হামবুর্গ সেন্ট্রাল স্টেশনের পাশেই একটি বাস স্টেশন রয়েছে, সেখান থেকে ইউরোলিনের বাসগুলি প্রায়শই কোপেনহেগেনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এই রুটে ভ্রমণের সময় 5 থেকে 6 ঘন্টা পর্যন্ত। প্রাক-কেনা টিকিটের জন্য প্রতি ব্যক্তির দাম প্রায় 50-60 ডলার।

হামবুর্গ এবং কোপেনহেগেনের মধ্যে ভ্রমণের আর একটি উপায় হ’ল কিছু বিমান সংস্থার বিমানগুলি with তাদের মধ্যে, উদাহরণস্বরূপ, বিমান সংস্থা এসএএস। এই শহরগুলির মধ্যে ফ্লাইটগুলি প্রায় 100 ইউরো থেকে শুরু করে সস্তা নয়। বার্লিন থেকে কোপেনহেগেন যাওয়ার জন্য কিছুটা সস্তা।

দুর্গ ও প্রাসাদ

ক্রোনবার্গ

ক্রোনবার্গ সম্ভবত উইলিয়াম শেক্সপিয়রের “হ্যামলেট” এর জন্য ডেনিশ দুর্গের জন্য ধন্যবাদ। এটি ইউনেস্কোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত এবং এলিসিনোর এবং সুইডিশ হেলসিংবুর্গের মধ্যে উত্তর জিল্যান্ডের একটি প্রতিষ্ঠানের উপর অবস্থিত। শত্রুদের কাছ থেকে অবতরণ এবং 17 শতকের শেষ অবধি আবাসিক রাজপরিবার ছিল b

খ্রিস্টানবার্গ

ক্রিশ্চিয়ানবার্গ আটটি শতাব্দীর ইতিহাসের এক প্রাসাদ, এটি স্লটশলম্যানের ক্ষুদ্র দ্বীপে অবস্থিত। এই স্থানেই আর্চবিশপ অবশালন তাঁর দুর্গ তৈরি করেছিলেন, যার চারপাশে ভবিষ্যতের কোপেনহেগেন বড় হয়েছিলেন। প্রাসাদটি নির্মাণের সময় একটি প্রাচীন দুর্গ এবং দুর্গের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করা হয়েছিল। ক্রিশ্চিয়ানবার্গ 1760 সালে ব্যারোক স্টাইলে নির্মিত হয়েছিল। এটি এখন ডেনিশ সংসদ এবং সুপ্রীম কোর্টের হোম।

আমালিয়েনবার্গ

ফ্রেডেরিক ভি এর রাজত্বকালে 1746 এবং 1766 এর মধ্যে নির্মিত একটি প্ররোচিত রোকোকো প্রাসাদ কমপ্লেক্স যা প্রাসাদটি ডেনিশ রাজপরিবারের সরকারী বাসস্থান এবং এখানে একটি বিশাল বর্গক্ষেত্রের চারটি ভবন রয়েছে। আমালিনবার্গের অন্যতম প্রধান প্রতীক রয়েল গার্ড।

রোজনবার্গ

রোজেনবার্গ 17 তম শতাব্দীর গোড়ার দিকে খ্রিস্টীয় চতুর্থ খ্রিস্টীয় এক বিখ্যাত স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাজা দ্বারা নির্মিত হয়েছিল এবং এটি একটি সময়ের জন্য রাজপরিবারের আসন ছিল। এর প্রধান আকর্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে একটি নাইটের হলঘর যার সাথে রয়েল সিংহাসন এবং তিনটি জীবন আকারের রৌপ্য সিংহ দাঁড়িয়ে আছে প্রহরী, দেওয়ালে ট্যাপেষ্ট্রি এবং ভালভাবে সংরক্ষণ করা অভ্যন্তরীণ। এখন এটি রয়েল হার্মিটেজ, যা মূল্যবান আর্ট অবজেক্ট এবং রয়েল রেগালিয়া রাখে।

ফ্রেডেরিক্সবার্গ

ফ্রেডেরিকসবার্গ হ’ল 17 ম শতাব্দীর একটি চিত্তাকর্ষক নবজাগরণ দুর্গ যা খ্রিস্টীয় চতুর্থ দ্বারা নির্মিত এবং কোপেনহেগেনের উত্তরে হিলেরোডে অবস্থিত। আজ, এটি জাতীয় ইতিহাসের সংগ্রহশালা রাখে, যেখানে প্রতিকৃতি, historicalতিহাসিক চিত্র, আসবাব এবং আলংকারিক কলা সহ সুন্দর করে সজ্জিত কক্ষগুলি মধ্যযুগের শেষ থেকে শুরু করে বর্তমান সময়ের জন্য ডেনিশ ইতিহাস এবং সংস্কৃতির মধ্য দিয়ে ভ্রমণে আসবে। .তিহাসিক অভ্যন্তরীণ এবং বিলাসবহুল কক্ষগুলি স্টাইল এবং যুগের পরিবর্তনের অনুভূতি তৈরি করে এবং প্রতিকৃতি সংগ্রহ ডেনমার্কের বৃহত্তম এবং তাত্পর্যপূর্ণ।

রাউন্ড টাওয়ার

রাজধানীর সমস্ত জনপ্রিয় গাইড বইয়ের তুলনায় আন্ডারসনের গল্পগুলিতে কোপেনহেগনের রাউন্ড টাওয়ারের উল্লেখ পাওয়া গিয়েছিল। ওগনিভের পুরানো জাদুকরী একজন অবসরপ্রাপ্ত সৈনিককে এমন কুকুর বর্ণনা করেছিলেন যার চোখ রাউন্ড টাওয়ারের মতো ছিল। চতুর্থ কিং ক্রিশ্চানের উদ্যোগে এই বিল্ডিংটি নির্মিত হয়েছিল 1642 সালে।

টাওয়ারের বিল্ডিংটি মূলত পর্যবেক্ষণ হিসাবে ব্যবহৃত হত। টাওয়ারে কাজ করা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা নাবিকদের জন্য ন্যাভিগেশনাল স্থানাঙ্ক নির্ধারণ করতে প্রাচীন ন্যাভিগেশনাল যন্ত্রপাতি ব্যবহার করেছিলেন। আজ টাওয়ারের হলগুলিতে একটি জাদুঘর খোলা আছে।

খাদ্য

ডেনিশ খাবারগুলি এখন ইউরোপীয় খাবারের সাথে সংমিশ্রিত করা হয়েছে, সুতরাং যে জাতীয় পর্যটকরা জাতীয় খাবার চেষ্টা করতে পছন্দ করেন তারা বেশিরভাগই হতাশ হন। তবে এখনও, কোপেনহেগেনের আধুনিক রন্ধনসম্পর্কীয় পছন্দগুলির নিজস্ব স্বাদ রয়েছে: প্রধানত প্রাকৃতিক, পরিবেশগতভাবে বিশুদ্ধ পণ্যগুলিতে (ফলমূল, শাকসবজি, মাংস, দুধ, পনির, সীফুড) পছন্দ দেওয়া হয়। এর মধ্যে কোপেনহেগেনের বাসিন্দারা হেরিংয়ের সর্বাধিক প্রিয়। এই মাছের প্লেটগুলি স্যান্ডউইচ সহ অনেকগুলি খাবারের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। বিভিন্ন সামুদ্রিক খাবারের সাথে স্যান্ডউইচগুলি (স্মোকড স্যালমন, ক্রাইফিশ লেজ, চিংড়ি, ক্যাভিয়ার) স্থানীয় ক্যাফে এবং বারগুলিতে স্বাদ নেওয়া যায়। রেস্তোঁরাগুলি ডেনিশ এবং ইউরোপীয় বা চাইনিজ (জাপানি) উভয় জাতীয় খাবার সরবরাহ করে।

আপনি যদি সত্যিই ডেনিশ খাবারের স্বাদ নিতে চান তবে আপনাকে এমন একটি ক্যাফে বা রেস্তোঁরা খুঁজে বের করতে হবে যা একজন সত্য ডেন দ্বারা রাখা হয়েছিল। এই জাতীয় প্রতিষ্ঠানে ডেনিশ ভাষায় বেকন খাওয়ার সুযোগ রয়েছে – এটি মশলায় একটি সাধারণ ভাজা বেকন, তবে শাকসব্জী সহ; আপনি আনুনস টুকরা দিয়ে ছাঁটাই এবং আপেল বা নুনযুক্ত মুরগির সাথে শুয়োরের অর্ডার দিতে পারেন।

এটি কৌতূহলজনক যে রাজধানীর প্রায় সমস্ত হোটেল ইউরোপীয়দের জন্য প্রাতঃরাশ এবং মধ্যাহ্নভোজ পরিবেশন করে তবে মেনুটিতে অবশ্যই বিভিন্ন ফিলিং সহ স্যান্ডউইচ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। স্যান্ডউইচ, স্যান্ডউইচ, যা সামুদ্রিক খাবার অন্তর্ভুক্ত, মাছ রাজধানীর বাসিন্দাদের সবচেয়ে প্রিয় খাবার। এমনকি তাদের পিছনে কিওসকের সারি রয়েছে।

কফি কোপেনহেগেনে মাতাল, এবং চা, অদ্ভুতভাবে যথেষ্ট, কম পছন্দসই। স্থানীয় লিকার এবং বিয়ার অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়গুলির মধ্যে খুব জনপ্রিয়।

উদ্ভিদ উদ্যান

 

কোপেনহেগেনের ঠিক মাঝখানে 10 হেক্টর দখল করা বোটানিক্যাল গার্ডেনটি কেবল তার উদ্ভিদ সমৃদ্ধির জন্যই নয়, তার অঞ্চলে অবস্থিত জমকালো কাচের কাঠামোর জন্যও মূল্যবান।

স্থানীয় গ্রীনহাউসগুলি 1870-এর দশকের, যাগুলির মধ্যে সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক 1874 সালে নির্মিত একটি। একটি “আর্কটিক হোম” সন্ধানের চেষ্টা করুন যেখানে একটি উচ্চ প্রযুক্তির শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আর্কটিক গাছপালার জন্য একটি মেরু পরিবেশ পুনঃস্থাপন করে। মোট, বোটানিকাল গার্ডেনে 13 হাজারেরও বেশি উদ্ভিদ প্রজাতি রয়েছে যার মধ্যে কয়েকটি 200 বছরের পুরাতন।

ঠিকানা: বোটানিক্যাল গার্ডেন, গির্সগেইড, কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক।

টাউন হল

আপনি যদি কোপেনহেগেনের সেরা দর্শন দেখতে চান তবে টাউন হল এটির জন্য উপযুক্ত জায়গা। এটির 105-মিটার টাওয়ারের শীর্ষে একটি পর্যবেক্ষণ ডেক রয়েছে, যা এই শহরটির দর্শনীয় দৃশ্য উপস্থাপন করে, যদিও সেখানে যাওয়ার জন্য আপনাকে 300 ধাপে উঠতে হবে – টাওয়ারটিতে কোনও লিফট নেই।

ফ্রি সিটি ক্রিশ্চিয়ানা

 

কোপেনহেগেনের খ্রিস্টান শ্যাভান জেলার একটি পুরানো সামরিক শহরে অবস্থিত খ্রিস্টানিয়ায়, শহরের অন্যান্য অংশের মতো জিনিসগুলি একই রকম নয়। সর্বোপরি, এটি আসলে একটি সম্প্রদায়, যা ১৯ 1971১ সালে পাল্টা সংস্কৃতি আন্দোলনের পটভূমির বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

প্রায় অর্ধ শতাব্দী পরে ক্রিশ্চিয়ানের “মুক্ত নগরী” বিকাশ অব্যাহত রেখেছে, যদিও এই অর্ধ শতাব্দীর পথটি সহজ এবং মসৃণ হয়নি, যেহেতু যারা এখানে বাস করে এবং কাজ করে তারা ডেনিশ সরকারের কাছ থেকে ক্রমাগত বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসন চাইতে বাধ্য হয়।

খ্রিস্টানাকে তুলনামূলকভাবে শান্ত জায়গা হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, যেখানে একসময় সামরিক গুদাম এবং ব্যারাক হিসাবে কাজ করা ভবনগুলি শিল্পীদের ওয়ার্কশপ, জৈব খাবারের দোকান, রেস্তোঁরা এবং সংগীতের জায়গাগুলি দ্বারা দখল করা হয়। যেহেতু এখানে বাস করা লোকেরা খুব বিস্ময়কর এবং তারা তাদের নিজস্ব আইন ও বিধি অনুসারে জীবনযাপন করে, তাই এই অঞ্চলে যাওয়ার আগে বিভিন্ন “করণীয় এবং করণীয়” সম্পর্কে শিখলে ভাল লাগবে।

ঠিকানা: খ্রিস্টানিয়া, কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক।

আমালিয়েনবার্গ

নিঃসন্দেহে ডেনমার্কের সবচেয়ে সুন্দর প্রাসাদগুলির মধ্যে একটি এবং ততোধিক ব্যবহৃত, অমালিয়েনবার্গ এখনও রাজপরিবারের আবাস হিসাবে কাজ করে। প্রাসাদটি চারটি বায়ু নিয়ে গঠিত, একই নামের চত্বরের চারপাশে একত্রিত। এর মধ্যে দুটি – খ্রিস্টীয় অষ্টম এবং খ্রিস্টীয় অষ্টমীর মেনীগুলি পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত। ১৮ you63-১4747 in সালে রাজকীয় কক্ষগুলি দেখতে কেমন তা এখানে আপনি দেখতে পাচ্ছেন, বিশেষত যেহেতু সমস্ত গৃহসজ্জা, আসবাব এবং গৃহস্থালীর জিনিসগুলি সেই সময় থেকে সংরক্ষণ করা হয়েছে। প্রাসাদের সামনের স্কোয়ারে সঞ্চালিত গার্ডটি পরিবর্তনের অনুষ্ঠানটিও আকর্ষণীয় হবে।

থাকার ব্যবস্থা

কোপেনহেগেন দীর্ঘদিন ধরে পর্যটক মক্কা হয়ে গেছে, তাই পর্যটকদের সুবিধার্থে এটিতে হোটেল কমপ্লেক্সের একটি বিশাল নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে। বিলাসবহুল হোটেলগুলি রয়েছে, রাতারাতি থাকার জন্য যা প্রতি রাতে 400 ডলার থেকে শুরু করে, তবে বাজেটের বিকল্পগুলি পাওয়াও বেশ সম্ভব – বিছানা প্রতি 40 ডলার থেকে। বুটিক হোটেলগুলিতে, শিবিরের জায়গাগুলিতে, বড় হোটেলের তুলনায় দামগুলি অনেক কম (প্রতিদিন 25 ডলারের মধ্যে)।

বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া দেওয়ার ক্ষেত্রেও সমস্যা নেই। আপনি যদি ইন্টারনেটে ভাল অনুসন্ধান করেন, তবে আপনি প্রতিদিনের জন্য – 10-20 ডলারের ট্যুরের জন্য একটি বাড়ি ভাড়া নিতে পারেন। আবাসনের জন্য অর্থ প্রদান না করেই শহরে থাকা সম্ভব – তবে এর জন্য আপনাকে স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে ইন্টারনেটের (কাউচসার্ফিং) মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। যাইহোক, ছাত্র এবং ভ্রমণ যুবকরা রাতারাতি থাকার সন্ধানের এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে পছন্দ করেন।

ডেনিশ ক্রোনারগুলিতে আপনার অবশ্যই কক্ষ বা অ্যাপার্টমেন্টের জন্য অর্থ প্রদান করতে হবে, অন্যান্য মুদ্রা নগরীতে গৃহীত হবে না। কোপেনহেগেনে পর্যাপ্ত এক্সচেঞ্জ অফিস রয়েছে, তাই আপনাকে স্থানীয় অর্থের বিনিময়ে ডলার বা ইউরোর বিনিময় সম্পর্কে চিন্তা করতে হবে না।

এবং আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: তরুণ প্রজন্মের জন্য বিশেষ পৌর হোটেল রয়েছে, যেখানে রাতারাতি থাকার ব্যবস্থা নিখরচায়। কমপ্লেক্সগুলির ঠিকানাগুলি একটি বিশেষ কিওস্কে রেলস্টেশনে পর্যটকদের জন্য বা ইন্টারনেটে তথ্য পাওয়া যাবে।

ঝর্ণা গেফিয়ন

কার্লসবার্গের ব্রোয়ারির 50 তম প্রতিষ্ঠার সম্মানে এই ঝর্ণাটি তৈরি করা হয়েছিল এবং শহরটিকে দান করা হয়েছিল। ভাস্কর্যীয় দলটি 19 শতকের শেষে তৈরি করা হয়েছিল, এটি বিখ্যাত কিংবদন্তির চরিত্রগুলি চিত্রিত করে। কিংবদন্তি অনুসারে, সুইডিশ রাজা গুল্ফ দেবী গেফিয়োনাকে এমন এক জমির উপহারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যা তিনি এক রাতে লাঙ্গল করতে পারেন। দেবী তার পুত্রদের ষাঁড় হিসাবে পরিণত করেছিলেন এবং তাদের সাথে একত্র হয়ে এই অঞ্চলটিতে কাজ করেছিলেন, যা পরে ডেনমার্কে পরিণত হয়েছিল।

শক্তিশালী শপিংয়ের অঞ্চল

 

ক্রিশ্চিয়ানবার্গ থেকে প্রায় পাঁচ মিনিটের পথ হেঁটেই ট্যান হল স্কোয়ার থেকে শুরু হওয়া প্রাণবন্ত স্ট্র্যাজেট শপিং এলাকা। আপনি মানচিত্রে স্ট্র্যাজেটের নামগুলি পাবেন না: বাস্তবে, এটি বেশ কয়েকটি ছেদ করার রাস্তা।

এই বিশাল পথচারী জোনটি আপমার্কেটের দোকান, বুটিক, ক্যাফে এবং রেস্তোঁরাগুলির হোম। স্ট্রেট বিশ্বের বৃহত্তম পথচারী শপিংমলগুলির মধ্যে একটি।

ম্যাক্স ম্যারা, প্রদা, লুই ভুটন, হার্মিস, এইচ অ্যান্ড এম, উইকডে এবং জারা এর মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড বিক্রির সমৃদ্ধ ইতিহাসের সাথে বিশিষ্ট প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি তরুণ ফ্যাশনিস্টদের জন্য কম বিশিষ্ট দোকান রয়েছে।

আপনি সামান্য স্মৃতিচিহ্ন সন্ধান করছেন বা একটি উচ্চপদস্থ বুটিক কেনাকাটা করছেন, আপনি এখানে যা সন্ধান করছেন তা পাবেন, যদিও এই শপিং জেলার জেলার মূল্য স্বীকারের জন্য মূর্খ নয়। আপনি যদি কিছু অর্থ সঞ্চয় করতে চান তবে ওল্ড টাউন অভিমুখে স্ট্র্যাটে নামুন এবং তারপরে সরু রাস্তার কোনও একটিতে পরিণত করুন: সেখানে আপনি আরও সাশ্রয়ী মূল্যের দামে আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলি পাবেন।

ঠিকানা: স্ট্র্যাজেট, কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক।

কার্লসবার্গ গ্লিটোথেক

গ্লিটপোটেক ড্যানিশ উদ্যোক্তা কার্ল জ্যাকবসনের মালিকানাধীন বৃহত্তম শিল্প সংগ্রহগুলির একটি, বিখ্যাত কার্লসবার্গ ব্র্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা। আজ, প্রাচীন কাল থেকে এখন অবধি শিল্প ও নিদর্শনগুলি এখানে রাখা হয়েছে: চিত্রকর্ম, ভাস্কর্য (একা রডিনের প্রায় ত্রিশটি রচনা রয়েছে!), মিশরীয় সরোকফাগী এবং আরও অনেক কিছু কাউকে উদাসীন রাখবে না।

মূলধন অ্যাকোয়ারিয়াম

কোপেনহেগেনের প্রধান অ্যাকোরিয়াম উত্তর ইউরোপের বৃহত্তম। কয়েক শতাব্দী ধরে ডেনিশ নাবিকরা তাদের জীবন সমুদ্রের সাথে যুক্ত করেছেন, তাই তাদের সমসাময়িকরা অ্যাকোয়ারিয়াম তৈরির দিকে গুরুত্ব সহকারে যোগাযোগ করেছিলেন।

কোপেনহেগেন অ্যাকোয়ারিয়ামটি প্রায় 7 মিলিয়ন লিটার জল এবং 20,000 সামুদ্রিক জীবন পূরণ করে।

২০১৩ সালে আরসুন্ড স্ট্রিটের তীরে একটি নতুন ভবন খোলা হয়েছিল। এক্সপোজেশন সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সহ একটি ইন্টারেক্টিভ হোয়াইটবোর্ড প্রতিটি শোকেসের সামনে ইনস্টল করা হয়। অ্যাকোয়ারিয়ামটি কাস্ট্রুপ বিমানবন্দরের নিকটে অবস্থিত, সুতরাং যাত্রীদের জন্য একটি লাগেজের ঘর রয়েছে যা বিমানের জন্য অপেক্ষা করছে এবং এটি দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

শিল্প জাদুঘর

খ্রিস্টান IV এর ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে বেরিয়ে আসা একটি আর্ট গ্যালারী। যাদুঘরের জন্য ভবনটি উনিশ শতকের শেষে রেনেসাঁর স্টাইলে তৈরি করা হয়েছিল। 1998 সালে, অন্য একটি বিল্ডিং নির্মিত হয়েছিল, যা কভার গ্যালারী ব্যবহার করে পুরানোটির সাথে সংযুক্ত ছিল। স্টেট মিউজিয়াম অফ আর্টস কয়েক হাজার চিত্রকলা, ভাস্কর্য, প্রিন্টস, অঙ্কন এবং স্কেচ প্রদর্শন করে। মাস্টারপিসগুলির মধ্যে রয়েছে টিটিয়ান, মাইকেলানজেলো, ম্যাটিস, রেমব্র্যান্ড, পিকাসো, মোদিগলিয়ানির চিত্রকর্মগুলি।

এক্সপেরিমেন্টেরিয়াম

আধুনিক সংগ্রহশালা বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত গবেষণায় নিবেদিত একটি আকর্ষণ। এখানে আপনি স্বতন্ত্রভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারেন, সমস্ত প্রদর্শনী স্পর্শ করতে পারেন, বিভিন্ন প্রাকৃতিক ঘটনা অধ্যয়ন করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি আপনার বন্ধুদের একটি সত্য মিথ্যা ডিটেক্টরতে পরীক্ষা করতে পারেন, অপটিক্যাল মায়া দিয়ে খেলতে পারেন, নিজের “হোম” আগ্নেয়গিরি বা টর্নেডো সংগঠিত করতে পারেন। এক্সপেরিমেন্টেরিয়াম বাচ্চাদের জন্য বিশেষ আকর্ষণীয় হবে।

1 দিনের মধ্যে কোপেনহেগেনে কী দেখতে পাবেন

কোপেনহেগেনের historicতিহাসিক কেন্দ্র থেকে আপনার পদচারণা শুরু করা ভাল। প্রথম পদক্ষেপটি হ’ল স্ট্রোজেট পথচারীদের রাস্তায় । এখানে আপনি কেনাকাটা করতে যেতে পারেন, বা ডেনিশ রাজধানীর পুরানো স্থাপত্যের প্রশংসা করতে পারেন। রাস্তাটি আপনাকে সরাসরি স্টর্কস ঝর্ণায় নিয়ে যাবে । এর পরে, এটি রাজকীয় দ্বীপ – স্লটশোলম্যানের দিকে মনোযোগ দেওয়ার মতো । বেশ কয়েকটি আকর্ষণীয় বস্তু এতে মনোনিবেশ করে। এগুলি হলেন ক্রিশ্চিয়ানবার্গ, বার্সেন (স্টক এক্সচেঞ্জ বিল্ডিং) এবং থোরভালডেসন যাদুঘর । যাদুঘর থেকে, পথটি টাউন হল স্কয়ার এবং টিভোলি পার্কে যায় ।

বোয়ারসেন (স্টক এক্সচেঞ্জ বিল্ডিং)

বোয়ারসেন (স্টক এক্সচেঞ্জ বিল্ডিং)

স্টক এক্সচেঞ্জ বিল্ডিং উচ্চ স্পায়ার জন্য ধন্যবাদ দূর থেকে স্পষ্টত দৃশ্যমান। কাছাকাছি পরিদর্শন করার পরে, দেখা যাচ্ছে যে এই স্পায়ারটি ড্রাগনের চারটি অন্তর্নির্মিত লেজ। স্থপতিদের ধারণা অনুসারে, এটি স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলির theক্যের প্রতীক হওয়া উচিত। সাধারণভাবে ড্রাগনটি দেশের অন্যতম প্রিয় এবং শ্রদ্ধেয় প্রাণী। কোপেনহেগেনের প্রতিটি পদক্ষেপে তাঁর ভাস্কর্যগুলি এবং চিত্রগুলি আপনার সাথে থাকবে।

থোরভালডেসন যাদুঘর

থোরভালডেসন যাদুঘর

বার্টেল থোরভালডসেন একজন বিখ্যাত ডেনিশ চিত্রশিল্পী এবং ভাস্কর। তাঁর রচনাগুলি দেরীতে ধ্রুপদীতার ধারায় সম্পাদিত হয়। তাঁর ভেনাসের ভাস্কর্যটি পরীক্ষা করে অবিলম্বে পরিষ্কার হয়ে যায় যে প্রাচীন শিল্প অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করেছিল। থোরভালডসেন রাজা ও উচ্চ শ্রেণির প্রতিনিধিদের মার্বেল বাসও তৈরি করেছিলেন। এরকম একটি উদাহরণ রচনা – বুস্ট অফ আলেকজান্ডার I

টাউন হল স্কয়ার

কোপেনহেগেনে টাউন হল স্কয়ার

এটি কোপেনহেগেনের কেন্দ্রীয় বর্গক্ষেত্র। স্কয়ারের মূল ভবনটি অবশ্যই টাউন হল। আধুনিক বিল্ডিংটি মাত্র একশ বছরেরও বেশি পুরানো। তার পূর্বসূরীরা আগুনে মারা গেল। উপরে থেকে শহরটি দেখতে টাউন হল টাওয়ারে উঠতে ভুলবেন না। স্কয়ারের স্থাপত্য রচনাটি ড্রাগন এবং ভাইকিংয়ের ভাস্কর্য দ্বারা পরিপূরক। ফোয়ারা “দ্য বুল টিয়ারিং ড্রাগন” এমন এক জায়গায় পরিণত হয়েছে যেখানে বন্ধুবান্ধব এবং পর্যটক গোষ্ঠীগুলির মিলিত হয়। কোপেনহেগেন এর সর্বাধিক বিখ্যাত বাসিন্দার সাথে ফটো না নিয়ে আপনি ছাড়তে পারবেন না। হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসনের ভাস্কর্যটি ঝর্ণার পাশেই রয়েছে।

স্ট্রোজেট স্ট্রিট

পথচারী রাস্তা, যা ইউরোপের অন্যতম দীর্ঘতম হিসাবে বিবেচিত হয়। স্ট্রোজেটের আর্কিটেকচারটি buildingsতিহাসিক বিল্ডিং এবং আধুনিক ভবনগুলির সুরেলা মিশ্রণ। বেশ কয়েকটি শহরের আকর্ষণ এখানে মনোনিবেশিত। বিশ্বের সমস্ত জনপ্রিয় পর্যটন শহরগুলির মতো এই জায়গাটিও কোপেনহেগেনের দর্শকদের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে রেস্তোঁরা, ক্যাফে এবং দোকানগুলি দিয়ে তৈরি। 60 এর দশক থেকে। রাস্তা পথচারী হয়ে ওঠে।

কোপেনহেগেনের আশেপাশে কী দেখতে হবে

কোপেনহেগেনের নিকটে আকর্ষণীয় দর্শনীয় স্থান রয়েছে যা অবশ্যই দেখার জন্য উপযুক্ত।

ক্রোনবার্গ

ক্রোনবার্গ

এটি সর্বাধিক বিখ্যাত ডেনিশ দুর্গ, যা শেক্সপিয়ারের হ্যামলেটকে ধন্যবাদ দিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল, যেখানে মূল ঘটনাগুলি ক্রোনবর্গের বেসমেন্টে উদ্ভাসিত হয়েছিল। দুর্গ নির্মাণের জন্য সাইটের পছন্দটি দুর্ঘটনাজনক ছিল না: এটি সুইডেনের সীমান্তে Øresund স্ট্রেইটের সংকীর্ণ পয়েন্টে তৈরি করা হয়েছিল। রাজ্য সীমান্ত রক্ষার জন্য ঘাঁটিঘাঁটি এবং কেসমেটগুলির সাথে দুর্দান্ত গ্রন্থাগার ব্যবহার করা হত। গ্রীষ্মের বেশ কয়েকটি দিন ধরে, দুর্গটি একটি নাট্যমঞ্চে পরিণত হয় যার উপর শেক্সপিয়ার সঞ্চালিত হয়।

ফ্রেডেরিক্সবার্গ

ফ্রেডেরিক্সবার্গ ক্যাসেল

ফ্রেডেরিক্সবার্গ ক্যাসেল কোপেনহেগেনের নিকটবর্তী উত্তরে হিলিল্যাড শহরে অবস্থিত। দুর্গ রেনেসাঁর স্টাইলের একটি দুর্দান্ত উদাহরণ। এটি কিং খ্রিস্টান চতুর্থের আদেশে নির্মিত হয়েছিল। 1878 সাল থেকে, দুর্গটি জাতীয় ইতিহাসের যাদুঘরে পরিণত হয়েছে। প্রতিকৃতি, পেইন্টিং, আসবাব, সজ্জা আইটেম সহ কক্ষগুলি মধ্যযুগ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ডেনিশ ইতিহাসের মাধ্যমে ভ্রমণে দর্শনার্থীদের আমন্ত্রণ জানায়। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এবং বাচ্চাদের ছুটির দিনে, দুর্গের মধ্যে মাস্টার ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, এখানে আপনি কলম এবং কালি দিয়ে একটি চিঠি লেখার চেষ্টা করতে পারেন। প্রাসাদটি চারদিকে একটি ব্যারোক বাগান রয়েছে। এটি পরীক্ষা করে দেখতে এবং ফুল থেকে তৈরি রাজকীয় মনোগ্রামগুলির মধ্যে ঘুরতে ভুলবেন না।

রোজনবার্গ ক্যাসেল

 

এই প্রাসাদটি ১00০০ এর দশকের গোড়ার দিকে কিং খ্রিস্টান চতুর্থ দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। পরবর্তী যুগের দীর্ঘকালীন রাজত্ব এবং ত্রিশ বছর যুদ্ধে তাঁর অংশগ্রহণ, যা প্রায় সমগ্র মহাদেশীয় ইউরোপকে ঘিরে রেখেছে, খ্রিস্টানকে সর্বাধিক বিখ্যাত স্ক্যান্ডিনেভিয়ার রাজা হিসাবে পরিণত করেছিল।

বিলাসবহুল রাজবাড়ির অভ্যন্তরীণ স্থানগুলি বিগত শতাব্দীতে খুব কমই বদলেছে। তারা এখনও ডেনমার্ক এবং সুইডেনের মধ্যে দ্বন্দ্বগুলি চিত্রিত করে historicতিহাসিক টেপস্ট্রিগুলিতে সজ্জিত।

রোজেনবার্গে পরিচালিত ভ্রমণের সময় আপনি রয়েল চেম্বারগুলি দেখতে পারবেন, রয়েল বাথরুমে এবং টেবিলে খ্রিস্টান চতুর্থ তাঁর চিঠিপত্রটি পরিচালনা করতে পারেন। 17 তম শতাব্দীর ভিনিশিয়ান গ্লাস এবং কাটারিগুলির ফ্লোরা ড্যানিকা সংগ্রহগুলি পরীক্ষা করে দেখুন, বিশ্বের সেরা কিছু।

ঠিকানা: রোজেনবার্গ ক্যাসেল, Øস্টার ভলডগেইড, কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক।

সেন্ট পলস চার্চ

1870 সালে, কোপেনহেগেনের কেন্দ্রটি সক্রিয় বিকাশাধীন ছিল। বিলাসবহুল আস্তানা এবং প্রশাসনিক ভবনগুলির মধ্যে সেন্ট পলের চার্চ নির্মিত হয়েছিল। মন্দিরের ওপেনওয়ার্ক টাওয়ারগুলি কেন্দ্রের সামগ্রিক স্থাপত্য ধারণার সাথে পুরোপুরি ফিট করে।

গির্জার মধ্যে আপনি স্ক্যান্ডিনেভিয়ান গথিক, বারোক এবং বাইজেন্টাইন শৈলীর উপাদানগুলি দেখতে পাবেন। উচ্চ কলাম এবং খিলানযুক্ত ভল্টগুলি সিলিংয়ের উপরের তারার আকাশের চিত্র দ্বারা মন্দিরে পরিপূরক।

নতুন হারবার এবং লিটল মারমেইড স্মৃতিস্তম্ভ

নেহাভান হারবার – নিউ হারবার কোপেনহেগেনের বৃহত্তম পর্যটন অঞ্চল এবং রাজধানীর অন্যতম জনপ্রিয় আকর্ষণ। এটা বিশ্বাস করা শক্ত যে, বহু শতাব্দী আগে অপরাধমূলক বিশ্বের প্রতিনিধিরা এখানে জড়ো হয়েছিল। 17 শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে, কর্তৃপক্ষগুলি একটি বিশাল আকারের পুনর্গঠন সম্পাদন করেছে এবং আজ এটি একটি সুন্দর রঙের খাল যা বাঁধের পাশে নির্মিত ছোট, বর্ণিল ঘর রয়েছে houses

বন্দরের সজ্জিত করার জন্য, সমুদ্র থেকে নগরে একটি খাল খনন করা হয়েছিল, যা শহর বর্গাকার সাথে যুক্ত হয়েছিল, সমুদ্রের রুটের সাথে বাণিজ্য সারিগুলি। বেশিরভাগ বাড়িগুলি তিন শতাব্দী আগে নির্মিত হয়েছিল। খাল খনন করার সিদ্ধান্তটি রাজপরিবারের অন্তর্গত – জলপথটি রাজা রাজাদের বাসভবনকে ইরানসুড স্ট্রিটের সাথে সংযুক্ত করার কথা ছিল।

বন্দরের একপাশে রয়েছে অনেকগুলি ক্যাফে, ভোজনশালা, রেস্তোঁরা, উপহারের দোকান এবং দোকান। এই অংশটি স্থানীয় যুবকদের জন্য একটি প্রিয় অবকাশের জায়গা। দিনের বেলা, ফটোগ্রাফার এবং শিল্পীরা এখানে আসেন। বন্দরের অপর প্রান্তে, সম্পূর্ণ ভিন্ন জীবন রাজত্ব করে – শান্ত এবং পরিমাপ। এখানে কোনও আধুনিক ভবন নেই, রঙিন পুরাতন ঘরগুলি বিরাজ করছে।

নোভায়া গাভানের প্রধান আকর্ষণ হ’ল মার্ময়েডের ভাস্কর্য – তাঁর চিত্রটি বিখ্যাত গল্পকারের কাজটিতে বর্ণনা করা হয়েছে। সমসাময়িকগুলি মূল চরিত্রটিকে অমর করে দিয়েছিল, এখন এই মূর্তিটি রাজধানীর বৈশিষ্ট হয়ে উঠেছে এবং বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত।

বন্দরে একটি ব্রোঞ্জের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মিত হয়েছিল, এর উচ্চতা 1 মি 25 সেমি, ওজন – 175 কেজি। কার্লসবার্গ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা – কার্ল জ্যাকবসেন রূপকথার উপর ভিত্তি করে ব্যালে দেখে এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তিনি লিটল মার্ময়েডের চিত্রটি অমর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তার স্বপ্নটি ভাস্কর এডওয়ার্ড ইরিকসন উপলব্ধি করেছিলেন। আদেশটি 23 ই আগস্ট 1913-এ সমাপ্ত হয়েছিল।

আপনি রি-টোগ শহরতলির ট্রেন বা এস-টগ শহর ট্রেন দিয়ে স্মৃতিসৌধে যেতে পারেন। শহরতলির ট্রেনগুলি মেট্রো স্টেশনগুলি থেকে ছেড়ে যায়, আপনাকে Øস্টারপোর্ট স্টপে যেতে হবে, বেড়িবাঁধে যেতে হবে এবং তারপরে লক্ষণগুলি অনুসরণ করতে হবে – লিল হাভফ্রু।

ব্যবহারিক তথ্য:

• করলোলেস্কায়া স্কয়ারে নতুন হারবারের সীমানা, নিকটে মেট্রোর লাইন এম 1 এবং এম 2 রয়েছে, আপনি সেখানে নং 1-এ, 26 এবং 66 বাসেও যেতে পারবেন, নদীর ট্রাম 991 শহরের এই অংশে অনুসরণ করে;
• আপনি নিউ হারবার ধরে নিখরচায় হাঁটতে পারবেন, তবে প্রস্তুত থাকুন যে ক্যাফে এবং রেস্তোঁরাগুলির দাম বেশি;
• আপনার ক্যামেরাটি আপনার সাথে নিয়ে যেতে ভুলবেন না।

টিভোলির বিনোদন পার্ক

দুদিনে কোপেনহেগেনে কী দেখতে পাবে? ইউরোপের তৃতীয় সর্বাধিক জনপ্রিয় কোপেনহেগেনের প্রাচীনতম পার্কে এক ঘন্টা সময় নিয়ে হাঁটুন। আকর্ষণটি 19 শতকের মাঝামাঝি সময়ে আবিষ্কার হয়েছিল। রাজধানীর একেবারে কেন্দ্রে 82,000 এম 2 এর অঞ্চল সহ এটি একটি অনন্য এবং মনোরম মরূদ্যান। পার্কটিতে প্রায় তিন ডজন আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে, সর্বাধিক জনপ্রিয় একটি পুরানো রোলার কোস্টার, এছাড়াও, একটি প্যান্টোমাইম থিয়েটার রয়েছে, আপনি একটি বুটিক হোটেলে একটি রুম বুক করতে পারেন, যা স্থাপত্যটি বিলাসবহুল তাজমহলের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।

এরসুন্ড টানেল ব্রিজ

এই সেতুটি ডেনিশ রাজধানীকে সুইডিশ শহর মাল্মার সাথে সংযুক্ত করে ö এটিতে অটোমোবাইল এবং রেলপথ পরিবহনের অনুমতি রয়েছে। বিল্ডিংটি 1999 সালে নির্মিত হয়েছিল, সরকারী দম্পতি – মার্গ্রেথ দ্বিতীয় এবং কার্ল গুস্তভ দ্বাদশ শ্রেণির উপস্থিতিতে রাজকীয় দম্পতির উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছিল 2000 সালে। ব্রিজটি টোলমুক্ত। যে সকল বাসিন্দারা প্রতিদিন মালামে থেকে কোপেনহেগেনে (বা তদ্বিপরীত) কাজ করতে যান তাদের জন্য যথেষ্ট ছাড় ছাড় রয়েছে।

আমাজার বাককে কারখানা

 

আমাগার জেলার উত্তরের অংশে অবস্থিত, এই চূড়ান্ত উচ্চাভিলাষী পুনর্ব্যবহার কেন্দ্রটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান কোপেনহেগেন ভিত্তিক আর্কিটেকচার ফার্ম বরজার ইঙ্গেলস গ্রুপের অংশগ্রহণে নির্মিত হয়েছিল।

উদ্ভিদের চিত্তাকর্ষক opালু ছাদটি সারা বছর স্কি ট্রেইল এবং চলার পথগুলি রাখে। উদ্ভিদের আকাশচুম্বী পাইপটি শহরের বাসিন্দাদের কাছেও এটি প্রদর্শন করে: এটি বায়ুমণ্ডলে প্রতি 250 কেজি কার্বন ডাই অক্সাইডের পর “ধোঁয়া” (জলীয় বাষ্প) এর একটি দৃশ্যমান রিং প্রকাশ করে।

ঠিকানা: আমাজার বাক্কে, ভিন্ডমেল্লেভেজ, কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক।

রয়েল ডেনিশ থিয়েটার

দেশের প্রাচীনতম থিয়েটারগুলির মধ্যে একটি, 18 শতকের শুরুতে প্রতিষ্ঠিত। প্রথম বিল্ডিংটি দাঁড়িয়েছিল মাত্র 6 বছর, এর পরে এটি আগুনে ধ্বংস হয়েছিল। পুনর্নির্মাণ 1748 সালে শুরু হয়েছিল। সেই থেকে থিয়েটারটি বেশ কয়েকবার পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে। 1874 সালে একটি নতুন ভবন তৈরি করা হয়েছিল, কারণ ধ্রুবক “উন্নতি” করার কারণে পুরানোটি আশাহীনভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। থিয়েটারের দুটি ভেন্যু রয়েছে – নাটকীয় পারফরম্যান্সের জন্য প্রধান একটি এবং ব্যালে এবং অপেরা জন্য একটি অতিরিক্ত একটি।

কার্লসবার্গ বিয়ার যাদুঘর

এক্সপোশনটি কার্লসবার্গ প্লান্টের পুরানো ভবনে অবস্থিত, যা আর কার্যকর হয় না। 10 হাজার বর্গ মিটার অঞ্চলে ফোমযুক্ত পানীয়, বাষ্প ইঞ্জিন, বয়লার, ব্যারেল উত্পাদনের জন্য সমস্ত ধরণের মেশিন এবং ইনস্টলেশন রয়েছে। আপনি শ্রমিকদের পোশাক এবং কাটলেটগুলিও পরিদর্শন করতে পারেন যাদুঘরে একটি বার রয়েছে, যেখানে কোনও পর্যটক কয়েক ডজন ধরণের বিয়ার “কার্লসবার্গ” এবং “টিউবার্গ” খেতে পারেন।

হান্স ক্রিশ্চান অ্যান্ডারসন যাদুঘর

দুর্দান্ত গল্পকারের যাদুঘরে প্রদর্শনীগুলি কেবল লেখকের জীবন সম্পর্কেই বলে না, তারা ত্রি-মাত্রিক অ্যানিমেশনের সাহায্যে লেখকের সাথে সংযুক্ত সমস্ত কিছু দেখায়। রূপকথার চরিত্রগুলি সহ ভিডিও সংস্থাগুলি অ্যান্ডারসেনের অঙ্কন এবং পান্ডুলিপি দ্বারা পরিপূরক এবং তিনি নিজে একটি মোম অনুলিপি আকারে একটি ওক টেবিলে যাদুঘরে বসেছিলেন।

আলেকজান্ডার নেভস্কি চার্চ

 

1883 সালে সম্পন্ন স্বর্ণের গম্বুজ সহ আলেকজান্ডার নেভস্কির গ্রানাইট-ইটের গির্জাটি মার্বেলের সিঁড়ি, মোজাইক মেঝে এবং বাইজেন্টাইন ফ্রেস্কো দিয়ে রাশিয়ান-বাইজেন্টাইন স্টাইল প্রদর্শন করে।

এই মন্দিরটি নির্মাণ করেছেন বিখ্যাত রাশিয়ান স্থপতি ডেভিড ইভানোভিচ গ্রিম, এই স্থাপত্য শৈলীর দুর্দান্ত অনুগামী। গির্জার অভ্যন্তর আলোকিত করে ব্রোঞ্জের ঝাড়বাতি তৃতীয় জার আলেকজান্ডার দান করেছিলেন, যিনি আসলে এই মন্দিরটি নির্মাণের আদেশ দিয়েছিলেন।

ঠিকানা: আলেকসান্দার নেভস্কিজ কিরকে, ব্রেডগেইড, কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক।

ক্রয়

ভ্রমণকারীরা সাধারণত পথচারী অঞ্চল স্ট্র্যাজেট বা কাবমাগারগেইড, ক্রোনপ্রিনসেসগেইড, গ্রেননেগাড এবং ল্যাটিন কোয়ার্টার শপিংয়ের উদ্দেশ্যে যায়। তবে এই স্টোরগুলি থেকে বিশেষ কিছু আশা করবেন না: তারা উত্তর ইউরোপের অনেক শহরে একই জিনিস বিক্রি করে। পার্থক্যটি হ’ল এখানকার দামগুলি বেশ বেশি, সুতরাং আপনার এই জন্য প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন।

তবে শপাহোলিকদের জন্য একটি আকর্ষণীয় মাস রয়েছে যার সময় তারা উল্লেখযোগ্য ছাড়ে ফ্যাশন আইটেম কিনতে পারে। প্রতি বছর আগস্টে, ফ্যাশন সপ্তাহ রাজধানীতে অনুষ্ঠিত হয় এবং এই সময়ের মধ্যে শহরে ব্র্যান্ডযুক্ত পোশাক এবং জুতাগুলি ছাড়ের উপর বিক্রি হয়। এছাড়াও, বেশ সাশ্রয়ী মূল্যের দামের দোকানে আপনি সফল এবং অসাধারণ তরুণ ডেনিশ ডিজাইনারদের কাছ থেকে পোশাক কিনতে পারেন।

রাজধানীর বৃহত্তম ও ব্যয়বহুল স্টোর হ’ল ম্যাগাজিন ডু নর্ড। এই শপিংয়ের সুবিধাটি আকর্ষণীয় কারণ ভি.আই. লেনিন এবং এন.কে. কৃপস্কায়া।

ব্র্যান্ডেড এবং ডিজাইনার পোশাক এবং পাদুকা ছাড়াও স্থানীয় হস্তশিল্প কোপেনহেগেনে কেনা যায়। গ্লাস, চীনামাটির বাসন, পশম, রূপা দিয়ে তৈরি পণ্যগুলি স্যুভেনির হিসাবে দেওয়া হয়। ডেনিশ অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়গুলি দ্বারা পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়: আকাভিট ভদকা এবং চেরি হেরিং লিকার। তাদের ছাড়া বাড়িতে যাওয়ার অর্থ ডেনমার্ক থেকে কিছুই আনেনি।

ত্রাণকর্তার চার্চ

কোপেনহেগেন বাসিন্দাদের মতে, চার্চ অফ দ্য সেভিভার তাদের শহরে সেরা। 1700 এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে বারোক স্টাইলে নির্মিত, অস্বাভাবিক স্পায়ার দূর থেকে দৃশ্যমান। বেল টাওয়ারের অন্ধকার টাওয়ারটি বেশ কয়েকবার সোনার ফিতা দিয়ে “আবৃত” করা হয়, যা শীর্ষ দিকে ছড়িয়ে পড়ে।

আসলে, এই সোনার ফিতা বাইরের সর্পিল সিঁড়ি রেলিং ছাড়া আর কিছুই নয়। মন্দিরের শীর্ষে উঠতে আপনাকে 400 টি ধাপে যেতে হবে। এর মধ্যে কয়েকটি পদক্ষেপ ভবনের অভ্যন্তরে রয়েছে, যখন শেষ 150 টি বাইরের।

অন্য কথায়, প্রায় পথের মাঝখানে, সিঁড়িটি ভিতর থেকে বাইরের দিকে ঘুরে, টাওয়ারটি ঘিরে। এই আরোহণ অবশ্যই মাথা ঘোরার জন্য নয়! আপনি যদি এই কঠিন আরোহণটি পরিচালনা করতে পারেন তবে আপনাকে কোপেনহেগেনের দুর্দান্ত দর্শন দিয়ে পুরস্কৃত করা হবে। শীর্ষস্থান থেকে আপনি এমনকি জাহাজগুলি বন্দরে প্রবেশ করতে দেখতে পাবেন।

ঠিকানা: চার্চ অফ আওয়ার ত্রাণকর্তা, সাঙ্ক্ট আনা গ্যাড, কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক।

অপেরা থিয়েটার

অমালিনবার্গ থেকে খুব বেশি দূরে রাজধানীর অপেরা হাউসটির বিল্ডিং। বাইরে, ভবনের মুখোমুখি একটি ভবিষ্যত শৈলীতে তৈরি করা হয়। অভ্যন্তরে, অলঙ্করণটি তার পরিধি, স্টুকো ছাঁচনির্মাণ এবং গিল্ডিংয়ে আকর্ষণীয়।

কোপেনহেগেনের অপেরা হাউস একসাথে 1,700 দর্শকের আসনে বসে। ভবনটি নির্মাণে ডেনিশ কোষাগারটির ব্যয় হয়েছে million 500 মিলিয়ন।

থিয়েটারে একটি বাক্স রয়েছে যা ডেনিশ রানির জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছিল। অপেরাতে নাট্য সম্পাদনা সমসাময়িক শিল্পের ছোঁয়া সহ ক্লাসিক।

দুর্গ ক্যাসটলেট

ডেনিশ রাজধানীর এই আকর্ষণ সম্পর্কে খুব কম লোকই জানেন তবে তা নিরর্থক। দুর্গ ক্যাসটলেট পেন্টাগ্রাম আকারে নির্মিত ইউরোপের অন্যতম সেরা সংরক্ষিত নক্ষত্র আকৃতির দুর্গ হিসাবে উল্লেখযোগ্য। তবে অন্যান্য অনুরূপ দুর্গের বিপরীতে ক্যাসেললেট আজও চলছে: দুর্গটির নিজস্ব কমান্ড্যান্ট রয়েছে এবং সৈন্যদের একটি চৌকি রয়েছে।

খেলার ক্ষেত্রের সাথে পার্কিং লট ond

জাজা আর্কিটেক্টসের কোপেনহেগেন ভিত্তিক স্থপতিরা তাদের অত্যাশ্চর্য কনডিটেজেট লডার প্রকল্পের সাথে বহু-স্তরের গাড়ি পার্কের ধারণায় বিপ্লব ঘটিয়েছে। পার্ক অ্যান্ড প্লেকে খোলামেলাভাবে নামকরণ করা হয়েছে, আটতলা কাঠামোটিতে সবুজ দেয়াল, ছিদ্রযুক্ত প্রাচীরের আচ্ছাদন রয়েছে যা উত্তর বন্দরটির ইতিহাস চিত্রিত করে এবং একটি শীর্ষস্থানীয় সিঁড়ি যা আপনার শীর্ষে আরোহণের সময় শীর্ষে উঠেছে।

উপরের পথের শেষে, একটি বিশাল ছাদের খেলার মাঠটি আপনার জন্য কোপেনহেগেন, ইরসুন্ড এবং সুইডেনের দমকে দেখার জন্য অপেক্ষা করছে।

ঠিকানা: কনডিটেজেট লেডার, পি-হস লেডার পি হেলসিঙ্কিগাডে, হেলসিঙ্কিগেড, কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক mark

ব্যবহারিক তথ্য

1. জনসংখ্যা – 616 হাজার মানুষ।
2. অঞ্চল – 86.40 কিমি 2।
3. ভাষা ডেনিশ।
4. মুদ্রা – ডেনিশ ক্রোন
5. সময় – ইউটিসি +1, গ্রীষ্মে +2।
6. ভিসা – শেঞ্জেন।
7. ডেনমার্কে ভ্যাট 25%। DKK 300 থেকে কেনার ক্ষেত্রে কর ফেরত দেওয়া যেতে পারে।
8. কোপেনহেগেনের অন্যতম জনপ্রিয় শপিং স্ট্রিট হ’ল বহু ফ্যাশন এবং ডিজাইনার শপ সহ স্ট্র্যাজেট। অনেক আকর্ষণীয় দোকানও এর আশেপাশের সরু রাস্তায় অবস্থিত।
9. ফ্লি বাজারগুলি ডেনিশ ভাষায় লোপপেমার্কড বলে। শনিবার কেন্দ্রীয় স্টেশনের নিকটে, একইসাথে টাউন হলের পিছনে চৌকো, যাদুঘর চত্বরে এবং নের্রেব্রোতে একই ধরণের বাজার চালু হয়।
10. আজ কোপেনহেগেন একটি জনপ্রিয় খাদ্য পর্যটন কেন্দ্র। আধুনিক রন্ধনপ্রবণ ট্রেন্ডগুলির সাথে পরিচিত হতে বিশ্বজুড়ে গুরমেটস ডেনমার্কের রাজধানীতে আসে। তবে এর অর্থ এই নয় যে আপনি এখানে সস্তা খাবার খুঁজে পাবেন না। পেলসেভোগন (আক্ষরিকভাবে “সসেজ ট্রাক”) তুলনামূলকভাবে সস্তা হট ডগ এবং সসেজ বিক্রি করে। এছাড়াও কোপেনহেগেনের রাস্তায় পর্যাপ্ত পরিমাণে অর্থ-বাক্স এবং অনুরূপ ফাস্টফুড রয়েছে। কফি এবং স্থানীয় পেস্ট্রিগুলির জন্য, স্থানীয় বেকারিগুলির দ্বারা বাদ দেওয়া ব্যয়বহুল নয়।
11. ডেনমার্কের সর্বাধিক জনপ্রিয় পানীয়টি বিয়ার (বেশিরভাগ কার্লসবার্গ বা টিউবার্গ)। বার এবং রেস্তোঁরাগুলির বিয়ারের জন্য DKK 20-40 টাকা লাগে। তবে জনসাধারণের জায়গায় (পাবলিক পরিবহন ব্যতীত) বিয়ার পান করা আইনী এবং খুব জনপ্রিয়। অতএব, আপনি নিকটস্থ সুপারমার্কেটে একটি বিয়ার ধরতে পারবেন এবং রাস্তায় আপনার পানীয় উপভোগ করতে পারবেন।

কোপেনহেগেন জেলা

উত্স ব্যবহৃত হয়েছে এবং এই বিষয়টিতে দরকারী লিঙ্কগুলি: https://planetofhotels.com/guide/ru/daniya/kopengagen https://kuku.travel/country/daniya/goroda-daniya/kopenagen/chto-posmotret-v-kopengagene- গ্লভ্নে -ডোস্টোপ্রিমচেলনোস্টি / https://tripplanet.ru/kopengagen-dostoprimechatelnosti/ http://www.restbee.ru/world/europe/dania/kopenhagen https://www.tourister.ru/world/europe/denmark/city / কোপেনহেগেন / প্লেসফিনটরেস্ট https://www.tourister.ru/world/europe/denmark/city/copenhagen https://traveller-eu.ru/kopenagen https://DenmarkLife.ru/dostoprimechatelnosti-kopengena/ https: // ট্রিপিমিড্রিম .কম / মিডিয়া / পডবোরকি / 20-মস্ট-কোটোরি-স্টিট-পোসেটিট-ভি-কোপেনগেজেন https://top10.travel/dostoprimechatelnosti-kopengagena/ https://7daytravel.ru/luchshie-dostoprimechatelnosti-kopengagena/